মমতা বলেন, “মানুষের ক্ষোভের জন্য বিজেপিই দায়ী, তবে সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশে শারীরিক আক্রমণকে তৃণমূল সমর্থন করে না, বরং নিন্দা করে।”
রাজনৈতিক মহলে মুখ্যমন্ত্রীর এই পদক্ষেপকে সৌজন্যের রাজনীতির নিদর্শন হিসেবে দেখা হচ্ছে।
তিনি আরও স্মরণ করিয়ে দেন, “ত্রিপুরায় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের উপর বিজেপির আক্রমণ বা সিপিএম আমলে আমার উপর হওয়া হামলা ভুলে যাইনি, তবুও আমরা অহিংসার পথে।”
এই সাক্ষাৎ প্রমাণ করে দিচ্ছে— তৃণমূল কংগ্রেস অন্যরকম, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শান্তি ও সৌজন্যের রাজনীতিতে বিশ্বাসী।