অভিযোগ, এই দুই নেতা এখন এলাকায় চলাচলকারী টোটো চালকদের থেকে প্রতিদিন জোর করে ১০ টাকা করে আদায় করছেন। পরিবর্তে তাঁদের টোটোয় একটি দলের স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয়, এই পুরো অর্থ সংগ্রহের একটি হিসেবের খাতাও নাকি রাখা হচ্ছে!
পান্ডুয়া ব্লকজুড়ে প্রায় ২১ হাজার টোটো রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই হিসেবে প্রতিদিনের এই চাঁদাবাজির অঙ্ক দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা! অর্থাৎ মাসে কয়েক কোটি টাকার “খেলা” চলছে বলেই অভিযোগ।
এদিকে, এলাকায় টোটোর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় তীব্র যানজট তৈরি হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, “রাস্তায় এমন ভিড় যে, ২০ মিনিটের আগে জ্যাম ছাড়া যায় না। উপরন্তু, এখন এই চাঁদাবাজি চালু হওয়ায় চালকেরা ভয় ও ক্ষোভে মুখ খুলতে পারছেন না।”
অভিযোগের বিষয়ে তৃণমূলের তরফে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া মেলেনি। তবে এলাকায় রাজনৈতিক তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই চড়তে শুরু করেছে।
📍উৎস: স্থানীয় বাসিন্দা ও টোটো চালকদের বয়ান অনুযায়ী সংগৃহীত তথ্য।