বিশেষজ্ঞদের মতে ঘনিষ্ঠতার সঠিক রহস্যসম্পর্কে ঘনিষ্ঠতা ও বোঝাপড়া গড়ে তুলতে সময় ও পারস্পরিক সম্মান গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, নারী ও পুরুষের যৌন উত্তেজনা গঠনের প্রক্রিয়া আলাদা হয়।
তবে কিছু নির্দিষ্ট কৌশল অবলম্বন করলে সঙ্গিনীর অনুভূতিতে দ্রুত সাড়া পাওয়া যায়, ফলে দুজনের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়।বিশেষজ্ঞরা জানান, নারীদের শরীরে কয়েকটি স্থানে আলতো ও যত্নশীল স্পর্শ ঘনিষ্ঠ মুহূর্তকে আরও উপভোগ্য করে তুলতে পারে।
সেসব অংশ হলো:
১. উরুর ভেতরের দিক
এই অংশটি খুব সংবেদনশীল। কোমল স্পর্শ বা হালকা ম্যাসাজ এখানে আরাম ও ঘনিষ্ঠতার অনুভূতি বাড়িয়ে তোলে।
২. ঘাড় ও ঘাড়ের পেছন দিক
ঘাড়ের পেছনের ত্বকে স্নায়ু প্রান্ত ঘন থাকে। নরম ছোঁয়া বা আলতো চুম্বনে শরীরে প্রশান্তি ও আবেগ তৈরি হতে পারে।
৩. হাঁটুর পিছনের অংশ
এই অংশে ছোঁয়া শরীরজুড়ে হালকা কাঁপুনি সৃষ্টি করতে পারে, যা ঘনিষ্ঠতার অনুভূতিকে গভীর করে তোলে।
৪. ঠোঁট
চুম্বন ঘনিষ্ঠতার প্রথম ধাপ হিসেবে বিবেচিত। সঠিক সময়ে কোমল ও আন্তরিক চুম্বন উভয়ের অনুভূতিতে উষ্ণতা আনে এবং আবেগের সংযোগ বাড়ায়।
এই অংশগুলোতে সঠিক ও সম্মতিপূর্ণ আচরণ সঙ্গীর প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও স্বস্তি প্রকাশ করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, পরস্পরের প্রতি যত্ন ও একে অপরের মানসিক আরাম বজায় রাখলেই ঘনিষ্ঠ মুহূর্তগুলোর সৌন্দর্য সত্যিকার অর্থে উপভোগ করা যায়।