এই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনী ও প্রতিরক্ষা খাতে আত্মনির্ভরতার দিকটি আরও জোরদার করার পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি জানান, দেশীয় প্রতিরক্ষা উৎপাদন বাড়ানো ও আধুনিকীকরণের জন্য একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যা ভবিষ্যতে সেনা শক্তিকে আরও মজবুত করবে।
তিনি বিশেষভাবে প্রশংসা করেন সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা—
অপারেশন সিন্দূর চলাকালীন সাহসিকতা ও দায়িত্বশীলতা
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় জনগণের পাশে দাঁড়ানো
প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উদ্ভাবন (Innovation) ও প্রযুক্তি (Technology)-কে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। আধুনিক যুদ্ধনীতি থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা অবকাঠামো—সব ক্ষেত্রেই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
➡️ কনফারেন্সে সামরিক নেতৃত্বের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন এবং ভবিষ্যতের কৌশলগত দিক নিয়ে গভীর আলোচনা হয়।